সপ্তমীর দুপুরে, ঠিক এমনি
অপেক্ষায় ছিল ছেলেটা।
শরতের ঝলমলে রোদ্দুরে গা ভিজিয়ে,
ষোড়শী কবিতা আসবে বলে।
জ্বরে পুড়ে যাওয়া শরীর নিয়ে ,
জানলার ধার ঘেঁষে সারাটা দিন
শুনেছিল আগমনী গান ।
একে একে ল্যাম্পপোস্ট গুলো
বারোয়ারি সজ্জায়
সুপুরুষ হয়ে ওঠার পরও-
একে একে ম্যাকআপময়
মফঃস্বলই নীল-পরিরা
খল-খলিয়ে যাওয়ার পরও-
একে একে পাড়ার দামি গাড়ীগুলো
ভাঙ্গা রাস্তার ধুলো উড়িয়ে
পুজো দেখতে যাওয়ার পরও-
প্রতীক্ষিত কবিতা আসেনি
শুধু রাত্রি এসে মুখ রেখে ছিল
ছেলেটার বিষণ্ণ জানলায়।
অপেক্ষায় ছিল ছেলেটা।
শরতের ঝলমলে রোদ্দুরে গা ভিজিয়ে,
ষোড়শী কবিতা আসবে বলে।
জ্বরে পুড়ে যাওয়া শরীর নিয়ে ,
জানলার ধার ঘেঁষে সারাটা দিন
শুনেছিল আগমনী গান ।
একে একে ল্যাম্পপোস্ট গুলো
বারোয়ারি সজ্জায়
সুপুরুষ হয়ে ওঠার পরও-
একে একে ম্যাকআপময়
মফঃস্বলই নীল-পরিরা
খল-খলিয়ে যাওয়ার পরও-
একে একে পাড়ার দামি গাড়ীগুলো
ভাঙ্গা রাস্তার ধুলো উড়িয়ে
পুজো দেখতে যাওয়ার পরও-
প্রতীক্ষিত কবিতা আসেনি
শুধু রাত্রি এসে মুখ রেখে ছিল
ছেলেটার বিষণ্ণ জানলায়।